আমার পিতামহ ছিলেন নামজাদা তাত্ত্বিক আমাকে সারাদিন নানা তত্ত্ব শেখাতেন কখনো সমাজতন্ত্র কখনো রাজতন্ত্র কখনো ঘুরেফিরে আবার গণতন্ত্র। যদিও আমাকে গোগ্রাসে গিলতে হতো সবকিছু ! তথাপি আমার ওগুলোর প্রতি একদমই
বেশ কিছু ঘুম জমে আছে না–ঘুমোনো রাতেদের কাছে, বিছানার গায়ে দিয়ে আদর মায়া দিয়ে বুনে দিই চাদর, চাদরের প্রতি নিঃশ্বাসে মমতারা জাগে বিশ্বাসে, সেই থেকে জেগে বসে আছি ঘুমহীন হিমে
আমার হৃদয়ের মাঝে তোমার শব্দ শুনি, প্রেম ছুঁয়ে যায় মন তুলিখানি। শব্দ কানে ভাসে, মনখানি গল্প সাজায়, ইতিহাসের পাতায় লেগে থাকে প্রেমের কালশিরে দাগ, আমি কেন অবাক হই
কষ্টের নীল সাগরে ভাসে অপূর্ণতার স্মৃতির ভেলা। দৃষ্টির সীমান্ত জুড়ে অদ্ভুত আলোর নীলে প্রতীকী প্রেম। স্বপ্নের শৈল্পিক শব্দরা তোলে রক্তকণিকায় সূরের মূর্ছনা। উপেক্ষিত মিঠে বর্ণগুলো অস্তিত্বজুড়ে ছড়ায় কলতান। স্মৃতিচারণে ভ্রষ্টার
অনেকটা কাল ‘ন হন্যতে’র ঘোরে কেটেছে ‘মৈত্রেয়ী দেবী’ ভর করেছিল প্রবলভাবে, প্রতিটি দিন একটু একটু করে আরও বেশিবেশি ‘রু’ হয়ে ওঠার চেষ্টা ছিল! বোধ হচ্ছিল অনেকটাই হতে পারছি আর সেই
সাহিত্য-সংস্কৃতি, ইতিহাস-ঐতিহ্য বিষয়ক সংগঠন ‘চট্টগ্রাম একাডেমি’ প্রবর্তিত লেখিকা মমতাজ সবুর সাহিত্য পুরস্কার ২০১৯ পাচ্ছেন কথাসহিত্যিক সেলিনা হোসেন। সম্প্রতি এ পুরষ্কার ঘোষণা করা হয়েছে। ১৮ জানুয়ারি শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪ টায়
‘অদ্ভুত, অদ্ভুত’ বলে সমস্বরে চিৎকার করে উঠলেন কিছু লোক। আমি নগরের জ্যেষ্ঠ শামুক একবার একটু নড়েই নতুন ভঙ্গিতে ঠিক গুটিয়ে গেলাম, জলে দ্রাঘিমা জুড়ে যে রকম গুটানো ছিলাম, ছিমছাম একা
জানিনা কেনো, এক অশরীরি টানে ক্ষণে ক্ষণে আমি ঢুকে পড়ি তোমার নিষিদ্ধ জমিতে। এক চুম্বক শক্তি আমাকে আমার অজান্তেই টেনে নিয়ে যায় বারবার সেখানে। আমিতো আমার সব ইচ্ছে অনিচ্ছের
এই গভীর রাতে শিশিরের রোমশ জল- ঢেকে রাখে, উম দেয় নোনতা চোখের ভেজা হীমকে। কুয়াশার চাদরের কোনায় মুখ মুছে ভেজা গালের উদাসীনতা, কষ্টবোধ! এই সব খুব ভালই দেখে তোমার চর্মচোখ,
১. সাল ১৯৮৯। ২৮ বছর আগের কথা লিখছি। খেলতে গিয়েছিলাম মাঠে। দুপুরে ভাত খাবার পর থেকে মাগরিবের আজান না পড়া অব্দি খেলাই নিয়ম। সেদিন সাড়ে চারটা না বাজতেই মা মাঠ